আমাদের স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রমে দেখা যায় আমরা গ্রুপ ভিত্তিক ক্লাসে পড়াশোনা করি । স্কুল এবং কোচিং এ একটি ক্লাসে ৪০ থেকে ৫০ এমনকি এর চেয়েও অনেক বেশি শিক্ষার্থী থাকে। ঐ ক্লাসে একজন শিক্ষক পাঠদান করে থাকেন । অনেক সময় এমন অনেক শিক্ষার্থী থাকে যাদেরকে শিক্ষক ঠিকমত চিনেন না । ফলে নিজ দায়ত্বে যারা পড়াশোনা করেন কেবল মাত্র তারাই ভালো করেন বাকিরা গোল্লায় যান । এই ভুল পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে আসা উচিৎ ।
প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীদের শেখার এবং বুঝার ধরণ ভিন্ন । দেখবেন অনেক সময় একটি পরিবারের সবাই সমান মেধার অধিকারী হয়না তবুও একই পরিবার থেকে সবাই পড়াশোনায় খুব ভালো করে । প্রশ্ন হচ্ছে এটা কেন হয় ? আসলে এখানে যে বিষয়টি কাজ করে তাহলো শেখানোর কৌশল । একই পদ্ধতিতে সবাই খুব ভালো বুঝবে এমনটি নয় । তাই শিক্ষার্থীর বুঝার এবং ধারণ ক্ষমতার উপর নির্ভর করে শেখানোর কৌশল পরিবর্তন করা প্রয়োজন । এতে সবারই ভালো করা সুযোগ সৃষ্টি হয় । এর জন্য প্রয়োজন একজন অভিজ্ঞ এবং বিচক্ষণ টিউটর বা শিক্ষক যিনি তার শিক্ষার্থীর দুর্বলতাগুলো খুব সহজে চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী শেখানোর কৌশল প্রয়োগ করতে পারবেন ।
লার্নটাইম উপরোক্ত বিষয়গুলো সামনে রেখে সারা দেশ থেকে বাঁচাই করে দেশের সেরা শিক্ষকদের নিয়ে একটি শক্তিশালী শিক্ষক প্যানেল গঠন করেছে । আমাদের প্রত্যেক শিক্ষক পেশাদারিত্বের মাধ্যমে তাদের স্বকীয় শিখন পদ্ধতির মাধ্যমে লার্নটাইমের স্বনাম অক্ষুণ্ণ রেখেছে। লার্নটাইমের রিসার্চ এন্ড মনিটরিং সিস্টেম টিউটরিং শিক্ষা কার্যক্রমকে নিয়েগেছে অনন্য উচ্চতায়।