আধুনিক সভ্যতার এই বিশ্বায়নের যুগে তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার সর্বত্র। শিল্প বিপ্লবের পর তথ্যপ্রযুক্তিতে দ্রুত উন্নয়ন লাভ পৃথিবীতে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা । তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অনন্য উন্নতির ফলে গোটা বিশ্ব আজ গ্লোবাল ভিলেজে রূপান্তরিত হয়েছে।
তথ্যপ্রযুক্তি দূরত্ব কে কমিয়ে সহজলভ্য করেছে সব কিছু, অপরিচিত কে করেছে পরিচিত, আর অসাধ্যকে সাধন করেছে। তথ্যপ্রযুক্তি বর্তমান বিশ্বের সকল প্রকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের মূল হাতিয়ার।
যে জাতি তথ্যপ্রযুক্তিতে যত বেশি দক্ষতা অর্জন করেছে, তাদের সার্বিক অবস্থা ঠিক তত টাই উন্নত হয়েছে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে এবং জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে বিশ্বজুড়ে নিজের অবস্থান পরিপক্ক করতে হলে তথ্যপ্রযুক্তির কোনো বিকল্প নেই। আর এই একবিংশ শতাব্দীর সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ দুইটিই আবর্তিত হচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তিকে কেন্দ্র করে।
কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ভুমিকা অপরিসীম। বাংলাদেশে বর্তমানে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার, সফ্টওয়্যার, ইন্টারনেট ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য হাজার হাজার প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এ সকল প্রতিষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক বেকার যুবক-যুবতীর কর্মসংস্থান বাবস্থা করে দিতেছে । তারা সহজেই ভালো উপার্জন করে নিজেদের ভালো অবস্থা গড়ে তুলছে। অনেকেই করছে ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং এবং নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ছে ঘরে বসে কাজ করে।
বিশ্ববাজারে আমরা ৩০-৪০ বছর থেকে ব্র্যান্ডিং করে আসছি আমরা সস্তা শ্রমের দেশ। আমাদের দেশের ব্র্যান্ডিং পরিবর্তন করে পরিচিত করতে হবে বাংলাদেশ দক্ষ জনশক্তির দেশ।
গ্রোগ্রামিং ভাষায় নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে লার্নটাইমের প্রোগ্রামিং ভাষা শিক্ষা কার্যক্রমের সাথে নিজেকে যুক্ত করতে পারেন । ওয়ান টু ওয়ান পদ্ধতিতে ক্লাস করে সহজে শিখুন প্রোগ্রামিং ভাষা আর একধাপ এগিয়ে রাখুন নিজেকে।